এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন জানতে বিস্তারিত
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন জানেন কি খালি পেটে এলোভেরা খেলে কি
হয় জানতে চান তাহলে বলব এখনই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নিন।
কারণ আজকে আমরা আলোচনা করব অ্যালোভেরা মুখে দিলে চুলকানোর কারণ এবং খালি
পেটে খেলে কি হয় সম্পর্কে সাথে আরো আলোচনা করব ত্বকের যত্নে এলোভেরার উপকারিতা ও
অপকারিতা।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এবভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন
মুখে এলোভেরা নাখলে কি হয়
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন তা অনেকেই জানেন না দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনের
তাগিদে আমাদের প্রতিনিয়তই বাইরে যেতে হয় কিন্তু বাইরে বের হলেই ধুলাবালিতে
আমাদের ত্বকের অবস্থা নাজেহাল হয় পরে ব্যস্ততার কারণে অনেকে হয়তো পার্লারে
গিয়ে ত্বকের যত্ন নেওয়ার ও সুযোগ টুকু পান না তবে বিশেষজ্ঞ দের মতে
ত্বকের যত্নে সব থেকে ভালো হলো প্রাকৃতিক উপাদান
কারণ প্রাকৃতিক উপাদানের মধ্যে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে না এক্ষেত্রে আপনি
প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে আপনার ত্বকের যত্নে নিঃসন্দেহে বেছে নিতে পারেন
খেলোয়ারা কারণ এলোভেরার ভিটামিন খনিজ এন্টিঅক্সিডেন্ট
এবং ্ অ্যামিনো এসিড এর মত নানা উপকারী যোগ রয়েছে যেগুলো ত্বকের
সমস্যা কমাতে বেশ সহায়তা করে
আবার অ্যালোভেরার এই বিশেষ এন্টি অক্সাইডিং ক্ষমতা যা আপনার ত্বকের রোদে
পোড়া ভাবকে অনেকটাই কমাতে সাহায্য করবে এখন রোদের যা দাপট তাতে আপনার ত্বকে
সান বর্ণও হতে পারে আপনার তোকে সান বর্ণ হয়ে গেলে সেই নির্দিষ্ট স্থানে
নিয়মিত এলোভেরার জেল লাগাতে পারে কারণ এলোভেরার জেল তোকে একটি সুরক্ষিত স্তর
তৈরি করে
আরো পড়ুন:প্রতিদিন ৩০০-৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট নিন
আপনার ত্বকের বলিরেখা মলিন করার ক্ষেত্রে এবং তাদের বয়সকে রুখে দিতে এই এন টি
অক্সিডেন্ট এর ভূমিকা অনন্য ভাবছেন কিভাবে তাহলে শুনুন অ্যালোভেরার এই
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের গভীর হয়ে যায় এবং ত্বকের গভীরে পুষ্টির যোগান
দেয় যার ফলে ত্বক পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় এবং ভালো থাকে
এছাড়া প্রতিদিন এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে এটি আপনার ত্বকের শুষ্ক তাকে যেমন
দূর করবে তেমনি আপনার ত্বকের গ্ল্যামার কেউ বাড়িয়ে দিবে আপনারা যারা ত্বকের
ব্রণের জ্বালায় অতিষ্ট তাদের জন্য এলোভেরা হতে পারে কি উপকারি উপাদান কারণ ব্রণ
এবং ব্রণ পরবর্তী সময় ত্বকের দাগ দূর করতে এলোভেরা বেশ কার্যকারী
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন
এলোভেরা মুখে দিলে কেন চুলকায় তা অনেকেরইন অজানা প্রথমেই বলে রাখি এলোভেরা জেল
কিন্তু সব ধরনের স্কিনের জন্যই ছবিটা এবং একটি প্রোডাক্ট আপনার স্কিন যেমনই হোক
না কেন যেমন শুষ্ক তৈলাক্ত সংবেদনশীল ব্রণ প্রবণ যে টাইপের স্ক্রিনে হোক না কেন
প্রত্যেকটি স্কিনের জন্য অ্যালোভেরা একটি সুইটেবল প্রোডাক্ট
আবার অনেকের ত্বকে এক থেকে দুইবার এলোভেরা ব্যবহারের পর তার স্যুট করতে চায়
না কারণ আমরা অনেকেই সরাসরি গাছ থেকে তুলে এনে সরাসরি মুখে বা চুলে এলোভেরা
জেল দেই আবার অনেক সময় দেখা যায় এলোভেরা ব্যবহারের ফলে মুখে এলার্জির সৃষ্টি
হয় কিংবা চুলকায় এক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে অ্যালোভেরার বিভিন্ন ধরনের
প্রজাতি রয়েছে
তাই এলোভেরার সকল প্রজাতি আমাদের ত্বকের জন্য চুলের জন্য সুইটেবল নয় আবার
এলোভেরাতে ল্যাটিক্স নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যার ফলে আমাদের পক্ষে বিভিন্ন
ধরনের রেস চুলকানির সৃষ্টি হয় আপনাদের যাদের সরাসরি এলোভেরা মুখে ব্যবহারের ফলে
এই ধরনের এলার্জি বা চুলকানির প্রবণতা দেখা দেয় তারা বাজার থেকে কেনার দুদিন জেল
ব্যবহার করতে পরেন
এখন হয়তো আপনি ভাবছেন বাজার থেকে যে সুদিং জেলগুলো পাওয়া যায় সেটি তো
আমরা যে প্রাকৃতিক যে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করি সেটি দিনেই তৈরি করা হয়েছে
তাহলে আমরা হাতের কাছে প্রাকৃতিক এলোভেরা জেল থাকতে আমি কেন বাজার থেকে
এলোভেরার সুদিং জেল কিনে ব্যবহার করব এক্ষেত্রে বলে রাখি বাজার থেকে
কেনা এলোভেরা জেলের
প্রত্যেকটির গায়ে একটি পারসেন্টেজ লেখা থাকে যেমন কোন কোন অ্যালোভেরার
জেলের গায়ে ৯২% ৯৭% আবার কখনো কখনো ১০০% লেখা থাকে এর কারণ হলো কোন এলোভেরা জেল
এর গায়ে যদি ৯২% লেখা থাকে তাহলে বুঝতে হবে তাদের ৯২% এলোভেরা আছে এবং বাকি
যে ৮% ছিল সেটি ল্যাটিক্স সহ অন্যান্য ক্ষতিকর উপাদান যা ছিল তা দূর করে দেওয়া
হয়েছে
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকানোর কারণ
আর ওই ৮ শতাংশের জায়গায় মিনারেল অয়েল গ্লিসারিন সহ বিভিন্ন উপকারী যে উপাদান
গুলো আছে আমাদের স্কিনে সেগুলো যোগ করে দেওয়া হয়েছে যার ফলে এটি তে
ক্ষতিকর উপাদান না থাকায় আপনার স্ক্রিনে চুলকানি হওয়ার প্রবণতা খুবই কম এলোভেরা
মুখে দিলে চুলকায় কেন আশা করছি তা বুঝতে পেরেছে
এলোভেরার রস খাওয়ার উপকারী দিক
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন তা ইতিমধ্যেই আজকের আলোচনা থেকে আপনি জানতে
পেরেছেন এবার চলুন এলোভেরার রস খাওয়ার উপকারি সম্পর্কে জেনে নিন
- আপনি যদি প্রতিদিন প্রতিবার খাওয়ার ঠিক চৌদ্দ মিনিট আগে এক চামচ করে এলোভেরার জুস পান করতে পারেন তাহলে এতে করে আপনার ওজন দ্রুত কমে যাবে
- আপনি আপনার ওজন কমানোর জন্য মধুর সঙ্গে মিশিয়ে এলোভেরার জুস খেতে পারেন
- সুষম খাদ্যের পাশাপাশি এলোভেরা জুস পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়
- আপনাদের অনেকেরই অ্যানোমিয়াম এ ভুগছেন যারা এনিমেল সেন তাদের জন্য অ্যালোভেরা প্ল্যান্টের রস খাওয়া উত্তাপ সেক কারণ এই প্রাকৃতিক উপাদানটিতে বিদ্যমান একাধিক উপকারী উপাদান যা দেহে লোহিত রক্তকণিকার উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে
- এলোভেরা জুস খাওয়া মাত্র আপনার শরীরে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রভাব বেড়ে যায় যে কারণে শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গের পাশাপাশি আপনার হার্টের কার্যক্ষমতা ও বৃদ্ধি পেতে থাকে হলে হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আপনার যেমন কমে যায় তেমনি হঠাৎ করে হার্ট অ্যাটাক আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও দূর হয়
- প্যানক্রিয়াস সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগের চিকিৎসাতে এই প্রাকৃতিক উপাদানটি ব্যবহৃত হয়
এলোভেরা খাওয়ার নিয়ম
এলোভেরা মুখে দিলে কি কারণে চুলকায় তা ইতিমধ্যে জেনেছেন আমরা অনেকেই জানিনা
অ্যালোভেরা কিভাবে খেতে হয় অ্যালোভেরা সাধারণ তো জুস হিসেবে খাওয়া হয় আপনি
প্রথমে অ্যালোভেরা গাছ থেকে পাতার একটি অংশ ভেঙ্গে নিন তারপর বা তার ভেতর থেকে
শ্বাস বের করে নিন এবং সেটি সাধারণ তাপমাত্রায় জলের সাথে গুলে নিন এতে খুব
সামান্য পরিমাণ বাতিলের মিশিয়ে নিতে পারেন।
অতঃপর যুষ্টি একদম খালি পেটে সকালে খেয়ে নিন আবার আপনি চাইলে এটিকে
সালাদ হিসেবে খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে আপনি যদি এক গ্লাস এলোভেরা জুস পান করেন
তাহলে আপনার দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে এছাড়া আপনি আপনার খাদ্য
তালিকায় এলোভেরা কে কেউব করে কেটে সালাত হিসেবেও খেতে পারেন।
খালি পেটে এলোভেরা খেলে কি হয়
খালি পেটে এলোভেরা খাওয়ার বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে সারারাত খালি পেটে
থাকার পরে আপনি সকালে কি খাচ্ছেন এবং এমন কিছু খাওয়া উচিত যা আপনি শরীরকে সুস্থ
রাখবেন আপনি সকালে উঠে প্রথমে এলোভেরা শরবত খেতে পারেন এতে করে এলোভেরায় যে
ভিটামিন মিনারেলস এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে আপনার যদি কষ্ট কাঠিনোর
সমস্যা থেকে থাকে তাহলে এলোভেরা শরবত হতে পারে
আপনার জন্য একটি উপাদেই পানিও আবার আপনার শরীরের ইলেকট্রোলাইট ব্যালেন্স
ঠিক রাখতেও এলোভেরা শরবত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এলোভেরা তে
ম্যাগনেসিয়াম প ফলিক এসিড ভিটামিন সি ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই থাকার কারণে
সকালে খালি পেটে এলোভেরা খেলে আপনার যেমন একদিকে পুষ্টির ঘাটতি হবে তেমনি নিজেকে
অসুস্থ রাখতে পারবেন
এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
এলোভেরা মুখের ত্বকে দিলে চুলকায় কেন তাই দিম মধ্যেই জেনেছেন এলোভেরা জেল
আপনারা অনেক ভাবে ব্যবহার করতে পারেন এলোভেরাই বিদ্যমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা
আপনাদের ফর্সা হতে সাহায্য করে এক্ষেত্রে আপনি দুই চামচ এলোভেরার জেলের সঙ্গে এক
চামচ মধু এবং হাফ চামচ লেবুর রস আতপ চালের গুড়া একসাথে ভালোভাবে পেস্ট করে
মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন
এরপর আপনার সমস্ত ত্বকে এটি ভালোভাবে মেসেজ করে লাগিয়ে নিন এবং আধাঘন্টা পর্যন্ত
শুকিয়ে নিন শুকিয়ে এলে ঠান্ডা জলে আপনার মুখটি ভালোভাবে মেসেজ করে দিয়ে ফেলুন
এভাবে সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন যদি আপনি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার দল
ফর্সা হতে শুরু করবে
ত্বকের যত্নে এলোভেরার ব্যবহার
ত্বকের যত্নে এলোভেরা ব্যবহার করলে আপনার ত্বক থাকবে ঠান্ডা এছাড়া ত্বক
উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ব্রণের দাগ ও অন্যান্য কালচে দাগ দূর করতে সাহায্য করবে এই
এলোভেরা তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক কিভাবে ত্বকের যত্নে আপনি এলোভেরা বেশ
জটি ব্যবহার করবেন.....
লেবু ও অ্যালোভেরার ব্যবহার-লেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি এটি অ্যালোভেরার সাথে
মিশালে এই দুই উপাদান ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করতে সাহায্য
করে এক্ষেত্রে আপনি দুই চামচ এলোভেরা জেল এর সাথে ১-৪ চামচ লেবুর রস
মিশিয়ে ত্বকে মেসেজ করুন পাঁচ মিনিটের মত এরপর কুসুম গরম পানিতে আপনার ত্বক
ধুয়ে ফেলুন এভাবে আপনি যদি নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে খুব দ্রুত ফল পাবেন
ত্বকের যত্নে টক দই ও অ্যালোভেরার ব্যবহার-আমাদের তোকে প্রাকৃতিকভাবেই ময়সচারাই
যার করে আপনি একটি পরিষ্কার পত্র ই দুই টেবিল চামচ এলোভেরা জেল ও এক চামচ টক দই
একসাথে মিশিয়ে নিন আপনার ত্বক যদি খুব দৈলাক্ত হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি
এক চামচ লেবুর রস ও মিশিয়ে নিতে পারেন মিশ্রণটি 15 মিনিটের মত ত্বক এ
লাগিয়ে তারপরে ধুয়ে ফেলুন
এলোভেরা জেল ও গোলাপ জলের ব্যবহার-আপনি এক টেবিল চামচ এলোভেরা জেল এর সাথে এক
চামচ গোলাপজল মিশিয়ে আপনার ত্বকে লাগান এবং ২০ মিনিট অপেক্ষা করে তারপর ধুয়ে
ফেলুন এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং মিশ্রণ হবে
নারিকেল তেল ও অ্যালোভেরা জেল এর ব্যবহার-আপনি পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা জেল এর
সঙ্গে কয়েক ঘন্টা নারিকেলের তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগান কিছুক্ষণ রেখে তা
ধুয়ে ফেলুন এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করতে থাকলে আপনার তক হবে উজ্জ্বল এবং
মোলায়
এলোভেরার ক্ষতিকর দিক সমূহ
অ্যালোভেরার যেমন উপকারীর দিক রয়েছে এমনই এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে ক্ষতিকর
দিকগুলো হল
- খুব বেশি পরিমাণে এলোভেরা খাওয়া উচিত নয় এতে করে আপনার কিডনির ক্ষতি হতে পারে
- ভিতরের রসালো পাথরটি বের হয় তখন এর সঙ্গে ভুলবশত শুধু লেটেস্ট বের হতে পারে যে শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর এটি যদি শ্বাসের সাথে মিশে যায় এবং খাওয়া হয় তবে শরীরের বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে যেমন পেট ব্যাথা ক্যাশি প্রভৃতি দেখা দিতে পারে
- দীর্ঘদিন ধরে এলোভেরা ব্যবহার করলে প্রসাব ডায়রিয়া বা শারীরিক দুর্বলতা ও ওজন কমে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে
- আবার গর্ভবতী মায়েদের জন্য অতিরিক্ত এলোভেরা লেটিক্স ব্যবহারের ফলে বরফের বাচ্চা নষ্ট হয়েও যেতে পারে
- শিশুদের ক্ষেত্রে ত্বকে ব্যবহারের জন্য অ্যালোভেরা দিয়ে ব্যবহার করা যেতে পারে কিন্তু এলো লেটেস্ট খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুর পেটে ব্যথা বা ডায়রিয়া
- অতিরিক্ত এলোভেরা ব্যবহারের ফলে আপনার হৃদ রোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে
এলোভেরা মুখে দিলে চুলকায় কেন এই সম্পর্কে লেখক এর মন্তব্য
আয়ুর্বেদী ভাষায় এলোভেরা কে জাদু করি ভেষজ বলা হয়ে থাকে এটি আপনার স্বাস্থ্যের
জন্য যেমন ভালো উপকারী তেমনি আপনার ত্বকের জন্য এটি উপকারী এই গরমে আপনি যদি
এলোভেরা ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক থাকবে ঠান্ডা এছাড়াও ত্বক
উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের ব্রণের দাগ এবং অন্যান্য কালচে দাগ দূর করতে
সাহায্য করবে এই এলোভেরা
এলোভেরার উপকারিতা এবং অপকারিতা এই দুইটি দি কই রয়েছে সুতরাং সঠিকভাবে এবং
নিয়মিত ব্যবহার করলে এর উপকারিতা আপনি নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন আর তা না হলে
অতিরিক্ত সেবনের ফলে এর উপকারিতা প্রতিফলিত হবে তাই অপকারিতা এবং অপকারীদের এই
দুটি কথা মাথায় রেখেই এলোভেরা ব্যবহার করবেন
শেষ কথা
আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার একটু হলেও উপকার হয়ে থাকে। তাহলে নিচে
মন্তব্য করতে ভুলবেন না ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
ইনফবারী ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url