ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম - গিগ তৈরির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম নিয়ে আমাদের আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল। যারা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করে সাধারণত তারা খুব ভালোভাবে জানে যে, সাইবার হল বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় মার্কেট প্লেস। তাই নতুন রায় এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাই।
এখন বিষয় হচ্ছে যে, অনেকে ফাইবার একাউন্ট করার নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। মার্কেটপ্লেসে ক্যারিয়ার করতে হলে অবশ্যই ফাইবারের মতো মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এর জন্য ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে হবে।
পেজ সূচিপত্র ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম
- ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম?
- ফাইবার কোন ধরনের কাজ করে?
- ফাইবার অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়?
- বাংলাদেশের সেরা ফিনান্সিং মার্কেটপ্লেস কি ফাইবার?
- ফাইবার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস?
- ফাইবার গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ?
- গিগ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ?
- ফাইবার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়?
- ফাইবার গিগ কি?
- শেষ কথা।
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম
ফাইবার অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম যারা জানতে চেয়েছে, সাধারণত তাদের জন্য অনেক সাহায্যকারী আজকের এই আর্টিকেল। আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে জানি তাদের মধ্যে এই মার্কেট প্লেসে সম্পর্কে ভালো ধারণা রয়েছে। অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের তুলনায় এই মার্কেটপ্লেসে তাড়াতাড়ি এবং ভালো কাজ পাওয়া যায় এরকম একটা কথা প্রচলিত রয়েছে। তাই নতুন ফ্রিল্যান্সাররা সবার আগে ফাইবার মার্কেটপ্লেস একাউন্ট করতে চাই।
আরো পড়ুন :কারেন্ট বিল বের করার নিয়ম বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে বিস্তারিত
1. প্রথমে গুগলে চলে যেতে হবে সেখানে গিয়ে fibre.com লিখে সার্চ করতে হবে। প্রথমেই যেই ওয়েবসাইটটি আসবে তার ভেতরে প্রবেশ করে জয়েন বাটনে উপরে ক্লিক করতে হবে।
2. জয়েন বাটনে ক্লিক করার পরে আপনার সামনে একটি ড্যাশবোর্ড চলে আসবে। যদি ইমেইলের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার ইমেইল সিলেক্ট করে continue with email বাটনে ক্লিক করুন।
3. ফাইবারে আপনি দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন। একটি অ্যাকাউন্ট হলো সেলার হিসেবে অর্থাৎ অন্যের কাজ নিজে করে দেবেন এবং অন্যটি বায়ার হিসেবে অর্থাৎ অন্যের দ্বারা কাজ করিয়ে নেওয়া জন্য। একাউন্ট তৈরি করুন না কেন নিজের এই তথ্যগুলোর সাথে রাখতে হবে।
- .প্রফেশনাল ইমেইল
- .প্রফেশনাল ফটো
- .ব্যাক একাউন্ট
- .ড্রিবলি অ্যাকাউন্ট
- .লিংক দিন অ্যাকাউন্ট
- . মোবাইল নাম্বার
4. continue with email এই অপশনটিতে প্রবেশ করার পরে আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দেওয়ার একটি অপশন চলে আসবে। এক্ষেত্রে যেটা আপনার প্রফেশনাল ইমেইল সেটি দিতে হবে। এর সাথে একটা ভালো আর্ট ক্যারেক্টারের পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে।
5. পাসওয়ার্ড দেওয়ার পরে, আপনার সামনে আরো একটি ইন্টারফেস আসবে। এখন আপনার কাজ হল একটা ভালো মানের ইউজার নেম ব্যবহার করা।এক্ষেত্রে আপনার নিকনেম অথবা আপনার নামের ছোট অংশ ব্যবহার করতে পারেন। এরপরে create my account এর উপরে ক্লিক করলে অ্যাকাউন্ট হয়ে যাবে।
ফাইবার কোন ধরনের কাজ করে
ফাইবার কোন ধরনের কাজ করে কম বেশি আমাদের সকলের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা আছে। আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখি সাধারণত তারা খুব ভালোভাবে জানি যে, ফাইবার হলো বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং জগতের গুরুত্বপূর্ণ একটি মার্কেটিং প্লেস। এই মার্কেট প্লেসে কাজ করে অনেক ভাল পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারছে। কিন্তু যাদের ফাইবার সম্পর্কে একেবারে ধারণা নেই সাধারণত তারা অনেকেই জানেনা যে, এখানে কোন ধরনের কাজ করা হয়ে থাকে।
আপনার যদি ফাইবারে কোন একাউন্ট থাকে এবং আপনি যে কোন ধরনের সার্ভিস সেল করার এখন তৈরি করে থাকেন। তাহলে বাইয়ারদের কাছে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন। এখন বিষয় হচ্ছে এখানে ডিজিটাল মার্কেটিং, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, লোগো ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট থেকে আরও বিভিন্ন ধরনের সহজ কাজ। যেমন ডাটা এন্ট্রি করা সম্ভব।
ফাইবার একাউন্ট খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়
ফাইবার এখন খুলতে কি কি প্রয়োজন হয়? একাউন্ট তৈরি করার সময় অবশ্যই আমাদেরকে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জানতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য সাধারণত আমরা মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করে থাকি। কিন্তু যে কোন মার্কেট প্লেসে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হলে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিতে হবে। এই তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য অবশ্য কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে রাখতে হবে।
1. ফাইবার একাউন্ট খুলতে হলে, অবশ্য স্মার্টফোন অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার সাথে রাখতে হবে। এই ডিভাইসের সাথে ইন্টারনেট সংযোগ থাকা লাগবে।
2. ব্যক্তিগত সঠিক তথ্য গুলো দিতে হবে। সাধারণত এর জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সনদ যেমন, সার্টিফিকেট সঙ্গে রাখতে হবে।
3. অবশ্যই যে একাউন্ট খুলবে তার পাসপোর্ট সাইজের প্রফেশনাল ছবির সঙ্গে রাখতে হবে এবং ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে ছবি হতে হবে।
4. এখন তৈরি করার জন্য আরেকটু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আমাদের মোবাইল নাম্বার। তাছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অ্যাকাউন্ট দিলে ফাইবার অ্যাকাউন্ট শক্তিশালী হবে।
বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কি ফাইবার
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিন্যান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে। তবে আমরা যারা নতুন শুরু করতে চাই। সাধারণত তারা অনেকেই জানিনা যে, বাংলাদেশের মধ্যে সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কোনটি? অনেকে মনে করে থাকে যে, ফাইবার বাংলাদেশের সেরা মার্কেটপ্লেস।
আবার অনেকের কাছে এটা নাও হতে পারে। আপনার যদি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা থাকে, তাহলে আপনি খুব ভালোভাবে জানেন যে, বর্তমান বিশ্বসেরা দুটি মার্কেট প্লেস রয়েছে up work এবং ফাইবার। অসংখ্য মার্কেটপ্লেস রয়েছে এগুলোর মধ্যে নিজেদের সেরা তালিকায় নিয়ে গেছে। এই দুটি মার্কেট প্লেস এই দুটি মার্কেটপ্লেসে হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সার কাজ করে থাকে।
আড়ো পড়ুনঃচুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার করুন ৬ টি উপায়ে
প্রতিমাসে এই দুটি মার্কেট প্লেসে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়, বর্তমান সময়ে ফাইবারের জনপ্রিয়তা উচ্চ পর্যায়ে চলে গিয়েছে। সাধারণত ফাইবার মার্কেটপ্লেস এর জনপ্রিয় হওয়ায় অন্যতম প্রধান কারণ হলো, এখানে ছোট ছোট বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট পাওয়া যায়। একমাত্র এই কারণে ফাইবারকে বাংলাদেশের সেরা মার্কেটপ্লেস মনে করে থাকে।
ফাইবার কোন ধরনের মার্কেটপ্লেস
ফাইবার কোন ধরনের মার্কেট প্লেস ইতিমধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জেনে যাওয়ার কথা। যারা ফ্রিল্যান্সিং করে ফাইবার হচ্ছে তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটপ্লেস। সাধারণত আমরা খুব ভালোভাবে জেনেছি যে, ফাইবার হলো একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সিং জগতে বিভিন্ন ধরনের কাজ এই মার্কেটপ্লেস।
এর মাধ্যমে পাওয়া যায় আপনি যদি ছোট প্রজেক্ট করতে চান, তাহলে করতে পারেন। আর যদি বড় ধরনের প্রজেক্ট করতে চান তাও এই মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। যেহেতু এখানে ফ্রিল্যান্সিং এর বিভিন্ন ধরনের কাজ পাওয়া যায়। তাই এটিকে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বলা হয়ে থাকে।
ফাইবারের গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ
ফাইবার গিগ কতটা গুরুত্বপূর্ণ? যারা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে ধারণা রাখে সাধারণত তারা ফাইবারে গিগ এর গুরুত্ব সম্পর্কে জানে। সাধারণত আমরা যখন পড়াশোনা শেষ করি তখন, আমাদের জীবনে বৃত্তান্ত অর্থাৎ একটি সুন্দর সিভি তৈরি হয়। যেটি আমাদের চাকরি পেতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রেখে থাকে। ঠিক এভাবে একইরকম ভাবে ফাইবারে যদি আমরা কাজ পেতে চাই, তাহলে আমাদের গিগ তৈরি করতে হয়। যার মধ্যে আমাদের সকল ধরনের তথ্য দেওয়া থাকে।
বিশেষ করে আমরা যদি কোন সেলার হয়, তাহলে কোন ধরনের সার্ভিস সেল করতে চায় এবং কতদিনের মধ্যে প্রজেক্ট এর জমা দিতে চাই। এর পাশাপাশি প্রজেক্ট এর খরচ কত হবে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা থাকে। তাই ফাইবারে কাজ পাওয়ার জন্য যখন আমরা গিগ তৈরি করব তখন অবশ্যই সেটি আকর্ষণীয় হতে হবে। গিগ যদি আকর্ষণীয় না হয় তাহলে কখনোই কাজ পাওয়া সম্ভব নয়। গিগ তৈরি করার সময় বেশ কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো দিকের মধ্যে ছবি এবং ভিডিও যুক্ত করা।
গিগ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সমূহ
সাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার পাশাপাশি কাজ পাওয়ার জন্য গিগ তৈরিতে যে, সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে সে বিষয়গুলো জেনে রাখতে হবে। আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি যে একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় গিগ আমাদের কাজ পেতে কার্যকারী ভূমিকা রাখতে পারে। গিগ তৈরি করার সময় বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে গিগ তৈরি করতে হয়।
- গিগের আকর্ষণীয় টাইটেল
- গিগের ক্যাটাগরি
- গিগের মেটাডাটা
- গিগের ট্যাগ
- গিগ প্যাকেজ
- সুন্দর গিগ ডেসক্রিপশন
- গিগ রিকোয়ারমেন্টস
- গিগ ইমেজ ভিডিও পিডিএফ যুক্ত করা
ফাইবারের গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়
ফাইবার গিগ টাইটেল কেমন হলে ভালো হয়? যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে সাধারণত তাদের এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। যেকোনো মার্কেটে প্লেসে কাজ পাওয়ার জন্য গিগ অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে।
অনেক বায়ার রয়েছে যারা আকর্ষণীয় গিগ দেখেই ছেলেদের কাজ দিয়ে থাকে। এক্ষেত্রে ফাইবার গিফট তৈরি করার জন্য আমাদের বেশ কিছু বিষয় জেনে রাখতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো গিগ টাইটেল।
আরো পড়ুন:ঝাপসা ছবি ক্লিয়ার করার ওয়েবসাইট সেরা ৯ টি
আকর্ষণীয় টাইটেল গিগ তৈরি করার সময়, গিগের টাইটেল অবশ্যই আকর্ষণীয় করতে হবে। বাইয়ার যে সার্ভিসগুলো খুজবে সাধারণত সেই সার্ভিস গুলো যেন, সে খুব সহজে পেয়ে যায় এরকম স্পষ্ট গিগ তৈরি করতে হবে। এছাড়া গিগের মধ্যে আকর্ষণীয় শব্দ যুক্ত করতে হবে।
ইউনিক টাইটেল যুক্ত করা। ফাইবারে গিগ তৈরি করার সময় যে, বিষয়গুলো বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইউনিক টাইটেল। সবাই যে ধরনের টাইটেল দিয়ে, সেরকম না দিয়ে একটু ভিন্ন রকম করে টাইটেল যুক্ত করতে হবে। টাইটেল এর মধ্যে যদি কিওয়ার্ড যুক্ত করা যায়, তাহলে আরো ভালো।
শব্দ /বর্ণ সংখ্যা: গিগ ও গিগ টাইটেল কত ওয়ার্ডের হওয়া উচিত? এই প্রশ্ন অনেকের মনে, ফাইবারে সর্বনিম্ন ৪ ওয়ার্ড এর গিগ টাইটেল আপনি লিখতে পারেন। এক্ষেত্রে টাইটেলের ক্যারেক্টার বা বর্ণ সংখ্যা 15 থেকে সর্বোচ্চ ৮০ হতে পারবে।
ফাইবার গিগ কি
ফাইবার গিগ কি চলুন গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক? সহজ ভাষায় বলতে গেলে গিগ হচ্ছে এক ধরনের সিভি। এ একজন ফ্রিল্যান্সার ফাইবারে তার সার্ভিস বিক্রি করার জন্য যে, ধরনের সুবিধা প্রদান করবে এবং বাইরে প্রজেক্ট কতদিনের মধ্যে সাবমিট করতে পারবে সাধারণত এই বিষয়গুলো কে বিস্তারিতভাবে গিগ বলা হয়ে থাকে।
বিষয় সমূহআপনি কোন ধরনের কাজ করতে চান, সাধারণত তার উপর নির্ভর করে আপনাকে একটি আকর্ষণীয় গিগ সাজাতে হবে। তবে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, একটা ভালো গিগ আপনার ভাগ্য ঘুরিয়ে দিতে পারে। বেশি বেশি কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে গিগ অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই বেশি বেশি কাজ পাওয়ার জন্য আকর্ষণীয় গিগ তৈরি করতে সময় ব্যয় করতে হবে।
শেষ কথা
ফাইবার একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা শুরু করে আজকের এই আর্টিকেল। আমাদের ফাইবার সম্পর্কে যে, সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিল প্রায় সবগুলোই করার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি ফাইবারে কাজ করতে চান এবং ভালো মানের একজন ফ্রিল্যান্সার হতে চান। তাহলে আপনাকে আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কোন বিষয়গুলো অনুসরণ করলে ভালো কাজ পাওয়া যাবে এই বিষয়গুলো জানতে হবে।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে ও বিস্তারিত বুঝতে আমাদের এই পেজের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।
Very nice.