ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে ইনকাম করার ১১ টি টিপস


অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি গুলো কি, কিভাবে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে এসব বিষয় নিয়ে আজকের আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করতে যাচ্ছি।

যদি বাংলাদেশে টাকা আয় করার সহজ উপায় গুলোর  কথা বলা হয় তাহলে অনলাইন (0nline) এবং অফলাইন (ofline) এই দুই ধরনের কাজের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা খুবই সহজ এবং এন্ড্রয়েড ফোন এর মাধ্যমে খুব সহজেই উপার্জন করা যায়।

পেজ সূচিপত্রঃ সহজে টাকা ইনকাম করার সেরা ১১ টি টিপস

Blogging এবং Website তৈরি করে ইনকাম 

আপনি কি জানেন একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে যেখানে লেখালেখি করে আপনি আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে ইনকামের একটি পুরাতন এবং কার্যকারী পদ্ধতি হল, ব্লগিং। ঘরে বসে ব্লগিং করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

যদি আপনি এ বিষয়ে না জেনে থাকেন, তাহলে ভালো করে জেনে রাখুন। আপনি এখন আমার এই লেখাটি পড়েছেন এটি একটি ব্লগ আর্টিকেল। তাহলে ভেবে দেখুন আপনার যদি লেখালেখিতে ভালো আগ্রহ থাকে, তাহলে এই কাজের মাধ্যমে আপনি কেবল ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃপ্রতিদিন ৩০০-৪০০ টাকা ইনকাম করুন বিকাশে পেমেন্ট নিন

এরকম প্রচুর টপিক রয়েছে, যেগুলো নিয়ে লেখা লোকেরা প্রতিদিন google এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকে। এগুলোর যে কোন বিষয়ে যদি আপনি নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করেন, তাহলে লোকেরা এসে আপনার আর্টিকেল পড়বে। আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ (passion)  জ্ঞান (knowledge) এবং অভিজ্ঞতা (experience) বেশি, সে বিষয়ে ব্লগিং করা আপনার জন্য অধিক লাভজনক (profitabie) হবে।

এক্ষেত্রে আপনি যেকোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা niche ওর লেখালেখি করতে পারবেন। যেমন, টেকনোলজি, খেলাধুলা, রান্না, ভ্রমণ, পড়ালেখা ইত্যাদি। নির্দেশনার উপর আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন। যখন আপনি একটি নতুন ওয়েবসাইট বা ব্লগ খুলবেন এবং ব্লগে লেখালেখি করা স্টার্ট করবেন। এরপর কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ব্লগে ভিজিটর (visitors আসা শুরু হয়ে যাবে।

তারপরে আপনার ব্লগে google এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন (advertisements) দেখিয়ে টাকা ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন। গুগল এডসেন্স হলো গুগলের এমন একটি সার্ভিস যেটা আপনার ব্লগের আর্টিকেলে বিভিন্ন ধরনের টেক্সট ,link,vidio এবং image advertisements দেখিয়ে online income করার সুযোগ দিয়ে থাকে।

এভাবে যত বেশি visitors আপনার ব্লগে আসবে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে তত বেশি পরিমাণে income আপনি করতে পারবেন।, আপনি চাইলে Blogger.com এর মাধ্যমে খুব সহজে এবং কম সময়ে একটি ফ্রি ব্লগ তৈরি করতে পারবেন।

ঘড়ে বসে ব্লগিং করে অনেকেই  এত taka income   করছেন যা আপনি ভাবতেও পারবেন না। আর এটা  বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়গুলোর মধ্যে সব চেয়ে লাভজনক একটি উপায় হিসেবে বিবেচিত। 

You Tube Channel  তৈরি করে  অনলাইন ইনকাম 

ব্লগিং এর মতোই বাংলাদেশের টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে youtube চ্যানেল তৈরি করা। আইডিয়া অধিক লাভজনক, বাংলাদেশ অনেকবার রয়েছে যারা তাদের ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করেছে।

আপনিও একটি ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে সেখানে ভিডিও আপলোড করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।, ইউটিউব চ্যানেল বানানো অনেক সহজ এ জন্য আপনার You Tube.com ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এবং আপনার Gmail account দিয়ে sign in করতে হবে।

Youtube  Google এর product হওয়ার কারণে এখানে আপনার একটি জিমেইল একাউন্ট এবং জিমেই এর পাসওয়ার্ড অবশ্যই প্রয়োজন হবে।, এরপর আপনি ইউটিউবে নিজের একটি চ্যানেল বানিয়ে নিতে পারবে। এবং চ্যানেলে vidio upload করার option পেয়ে যাবেন।, আপনি যদি প্রয়োজনীয় ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন তাহলে youtube থেকে আপনি ভালো পরিমানে ইনকাম করতে পারবেন।

যদি আপনার কাছে কোন ভিডিও ক্যামেরা না থাকে তবুও আপনি মোবাইল দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল এ কাজ শুরু করতে পারবেন।, এক্ষেত্রে আপনার ভিডিও এডিটিং (vidio editing) এর ভাল দক্ষতা থাকতে হবে কেননা আপনি যদি নিজের ভিডিওকে আকর্ষণীয় করে বানাতে না পারেন, তাহলে লোকেরা আপনার ভিডিও পছন্দ করবে না। এবং আপনার ভালো পরিমাণে views আসবেনা।

Youtube থেকে ইনকাম করার জন্য যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেটি হল, আপনি যে ভিডিওগুলো আপলোড করবেন সেগুলো আপনার নিজের বানানো ভিডিও হতে হবে।, যদি আপনি অন্যের বানানো আপলোড করেন তাহলে সেটা copyright vidio হিসেবে বন্য হবে, এবং সেই ভিডিওগুলো থেকে আপনি টাকা ইনকামের সুযোগ পাবেন না।

Youtube চ্যানেল start করার পর যখন আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে, তখন আপনি আপনার চ্যানেলকে monetize করাতে পারবে।, Monetization চালু হওয়ার পর youtube আপনার চ্যানেল এর ভিডিওগুলোতে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু করবে। আর এভাবে আপনি youtube চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার বেশ কয়েকটি সহজ উপায় রয়েছে। facebook থেকে অনলাইন ইনকাম এর প্রক্রিয়া অনেক সহজ, Facebook থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমেই দরকার হবে একটি ফেসবুক পেজ (Facebook page)। , এর পাশাপাশি আপনার ফেসবুক পেজে প্রচুর ফলোয়ার্স থাকতে হবে।

ইউটিউব এর মতো ফেসবুকেও মনিটাইজেশন (monetization) feature রয়েছে। এর মাধ্যমে ভিডিও ক্রিয়েটররা (vidio cretor) ফেসবুকে upload করা ভিডিওতে advertisements দেখে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক vidio creator রয়েছেন যারা মজার মজার ভিডিও ( funny vidio) বানিয়ে ফেসবুক থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করেছেন।

আরো পড়ুনঃঝাপসা ছবি ক্লিয়ার করার ওয়েবসাইট  সেরা ৯ টি

এছাড়াও যদি আপনার একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে তাহলে Facebook instant article সাহায্যে আপনি income করতে পারবেন। তাছাড়া ও ফেসবুক পেজ বানিয়ে যেখানে বিভিন্ন product বিক্রি করতে পারবেন। এভাবে আপনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে online business শুরু করতে পারবেন, বাংলাদেশের অনেক লোকেরা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে ব্যবসা করছেন।

ফেসবুকের মাধ্যমে affiliate marketing এর সুযোগ রয়েছে এসবের পাশাপাশি আপনি যদি গেম খেলতে পছন্দ করেন, তাহলে আপনি gaming করে এবং জনপ্রিয় গেমস সমূহের review এবং tutorial শেয়ার করে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং লাভজনক অনলাইন ইনকামের উপায় হল. ফ্রিল্যান্সিং (freelancing)। ফ্রিল্যান্সিংকে আজকাল লোকেরা জাতি এবং ব্যবসার চেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। কেননা একজন সফল ফ্রিল্যান্সার , এর প্রত্যেক দিনের বা মাসের ইনকাম কত সেটা আপনি ভাবতেও পারবেন না।

আপনি যদি ছাত্র থাকাকালীন ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করার উপায় খুঁজছেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা এবং লাভজনক হিসাবে প্রমাণিত হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা, এখানে আপনি ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের clients দেশ কাজ করে দিয়ে প্রচুর পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি অধিক নির্ভরযোগ্য এবং সেরা অনলাইন আর্নিং ওয়েবসাইট গুলো সম্পর্কে জানতে চান।, তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর ওয়েবসাইট গুলো আপনার জন্য সেরা সমাধান হতে পারে, (যেমন= freelancer, upwork, iiverr এই ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের কাজ পেতে পারেন।

মনে রাখবেন আপনি যখন এসব ওয়েবসাইটে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে যাবেন। তখন আপনার অবশ্যই যেসব কাজ করার দক্ষতা থাকতে পারে কাজের দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা না থাকলে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে টিকে থাকতে পারবেন না। এজন্য আপনাকে প্রচুর সময় ও ট্রম দিয়ে প্রথমে বিভিন্ন কাজ শিখতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে যেসব কাজ পাওয়া যায় সেগুলো হলো ওয়েব ডিজাইন (web disign) , কনটেন্ট রাইটিং ( content writing), লোগো ডিজাইন, (logo design) ডিজিটাল মার্কেটিং (digital marketing) ইত্যাদি।

কোন ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই ঘরে বসে ফ্রি ফ্রি টাকা ইনকাম করার একটি লাভজনক উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং,। ফ্রিল্যান্সিং এর সাথে জড়িত কাজগুলো সম্পর্কে ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করে আপনারা মার্কেটপ্লেস এ কাজ করে অনলাইন এ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট বিক্রি করে আয় করার উপায়

আপনি যদি ঘরে বসে সহজে বাড়তি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ওয়েবসাইট বিক্রি করে আপনি প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা খুবই সহজ, আপনি ডোমেইন (domain ) এবং হোস্টিং (hosting) কিনে নিজেই একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করে ফেলতে পারবেন।

ব্লগ তৈরি করা হয়ে গেলে আপনার কাজ হল ব্লগে আর্টিকেল পাবলিশ করা। আপনাকে ৩০ থেকে ৪০টি high quality এবং SEO friendly আর্টিকেল ব্লগে পাবলিশ করতে হবে। প্রতিটি আর্টিকেল সর্বনিম্ন ১০০০ শব্দের লিখতে হবে আপনার তাড়াতাড়ি Google Adsense approval , পেটে সুবিধা হবে।

30 থেকে 40 টি আর্টিকেল লেখার পর আপনার ব্লগে Google adsense এর জন্য apply করবেন, যদি আপনার আর্টিকেলগুলোতে copyright না থাকে এবং unique আর্টিকেল হয় তাহলে খুব সহজেই Google এডসেন্স অ্যাপ্রুভাল পেয়ে যাবেন এরপর আপনার ওয়েবসাইট এবং google এডসেন্স একাউন্ট বিক্রি করার মাধ্যমে কোন ধরনের বিনিয়োগ বা ডিপোজিট ছাড়াই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃকারেন্ট বিল বের করার নিয়ম- বৈদ্যুতিক ইউনিট থেকে বিস্তারিত

ফেসবুকে অনেক গ্রুপ রয়েছে, আপনার তৈরি করা ওয়েবসাইট এবং এডসেন্স একাউন্ট নিরাপদে ডিগ্রী করতে পারবেন, এরকম একটি গ্রুপ হলো (Bangladesh Website Marketers (BWM) , মনে রাখবেন যদি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে serch engine থেকে প্রচুর ট্রাফিক বা ভিজিটর আনতে পারবেন, তাহলে সেই ওয়েবসাইটটি আপনি ৩০০ থেকে ৫০০ ডলারে অনায়াসেই বিক্রি করতে পারবেন।

মোবাইল অ্যাপ ডেভেল পোমেন্ট থেকে ইনকাম

অ্যাপ ডেভেল পোমেন্ট করতে গেলে সাধারনত কম্পিউটার লাগে, তবে মোবাইল দিয়েও আপনি অনেক সহজ অ্যাপ বানাতে পারবেন। Appypic বা Thunkable এর মত প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কোন কোডিং ছাড়াই মোবাইল অ্যাপ তৈরি করা যায়।

যদি আপনি কোডিং শিখতে আগ্রহী হন, তবে Android studio বা xcode এর মত টুলস ব্যবহার করে মোবাইলের জন্য প্রফেশনাল অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। তৈরি করা অ্যাপ google প্লে স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে সাবমিট করে ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাপস থেকে ইনকাম করার বেশ কয়েকটি উপায় আছে (যেমন= ইন-অ্যাপ অ্যাডস , পেইড অ্যাপ, এবং সাবস্ক্রিপশন।

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইনকাম করার উপায়                      

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য বর্তমানে অনেক সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ভিডিও, আর্টিকেল বা, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট তৈরি করতে পছন্দ করেন, তবে youtube, tiktok বা instagram এ কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করতে পারবেন। , মোবাইল দিয়ে সহজেই ভিডিও এডিট করা, কনটেন্ট শেয়ার করা এবং অডিয়েন্সদের সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করা সম্ভব।                                                                                

কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে আপনি এডসেন্স স্পন্সরশিপ, এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। সংক্ষেপে যদি আপনার সৃজনশীলতা এবং দক্ষতা থাকে তবে কনটেন্ট ক্রিয়েশন মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার একটি দারুন উপায় হতে পারে। 

মোবাইল গেমিং থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

মোবাইল গেমিং থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় হল, মোবাইল গেমিং শুধু বিনোদনের জন্য নয়, ইনকামের মাধ্যমেও হতে পারে আপনি গেম খেলে বা স্ট্রিমিং করে ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব বা Twitch এই গেম  স্ট্রিম স্পন্সরশিপ পেতে পারেন।



 এছাড়াও গেম টুর্নামেন্টের অংশ নিয়ে পুরস্কার যেটার সুযোগ থাকে সংক্ষেপে, মোবাইল গেমিং হলো মজার একটি উপায় ইনকাম করার, যদি আপনি গেম খেলায় দক্ষ হন।    

SEO করে ইনকাম করার উপায়

SEO ইনকাম করার উপায় হলো SEO মনে হল, সার্চ ইঞ্জিন। একটি মাইগ্রেশন (search engine optimization ) ওয়েবসাইট বা ব্লগে লেখা আর্টিকেল SEO এর মাধ্যমে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসা হয়,  SEO করে আপনি দুইটি পদ্ধতিতে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন।

যেমন= আপনি যদি একজন SEO expert হয়ে থাকেন তাহলে নিজের এক বা একাধিক মাইক্রো নিস ব্লগ (micro niche blog) খুলে ব্লগে SEO  optimization করে প্রচুর organic traffic আনতে পারবেন।, এরপর google এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দেখে কিংবা affiliate marketing এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

প্রচুর পরিমাণে search volume থাকা low competitive keywords গুলো নিয়ে ব্লগ তৈরি করে গুগল এর first page এ  rank করানো একজন এসইও এক্সপার্ট, এর পক্ষে তেমন কোন কঠিন কাজ নয়, এছাড়াও আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

তাছাড়াও আপনি freelancing website গুলোতেও SEO expert হিসেবে কাজ করে অনলাইনে থাকা ইনকাম করতে পারবেন।

লেখক এর মন্তব্য

সংক্ষেপে বলতে গেলে,, মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করার অনেক উপায় রয়েছে।, এবং সেগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত হবে তা নির্ভর করে একান্তই আপনার দক্ষতা এবং আগ্রহের উপর।, ফ্রিল্যান্সিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে শুরু করে গেমিং এবং অ্যাপ ডেভেল পয়েন্ট পর্যন্ত সবগুলো পদ্ধতি আপনাকে ফিনান্সিয়াল ফ্রিডম এনে দিতে পারে।, তাই আশা করছি আপনি যেখানেই থাকুন না কেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করা সম্ভব এবং এটি আপনার জন্য নতুন সুযোগের দরজা খুলে দিতে পারে।

আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার একটু হলেও উপকার হয়ে থাকে, তাহলে আর্টিকেলটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এবং আরো নতুন নতুন উপকারী কনটেন্ট পেতে আমাদের পেজটি ফলো দিয়ে পাশে থাকুন ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইনফবারী ২৪নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url